ঈশান: কিরে তোরা অফিস যাবি তো চল আমি ছেড়ে দি তোদের।
ঈশান শ্রুতি থেকে পাঁচ বছরের বড় তাই শ্রুতি তার দাদাকে খুব ভয় পায়। এবং তার দাদা যা বলে সে তাই করে।
শ্রুতি:হুমমম! চ তুই গাড়ি বের কর আমরা যাচ্ছি।
ঈশান: তাড়াতাড়ি আয়।
এই বলে ঈশান ঘর থেকে বেরিয়ে যায়, শ্রুতি রাও পেছনে পেছনে যায়। তারপর তারা অফিসে আসে ওখানে খুব নাচ-গান খাওয়া-দাওয়া মজা হয়।এমন সময় তাদের বস আসে এবং বলে একজন নতুন এমপ্লয়ি এসেছে আজ থেকে তার জয়নিং তাকেও যেন আনন্দে শামিল করা হয়। তার নাম সম্রাট। শ্রুতি এগিয়ে যায় এবং সম্রাটের সঙ্গে আলাপ পরিচয় করে। এভাবে কয়েক দিন চলে যায়। এখন শ্রুতি প্রিয়া স্নেহা ছাড়াও তাদের গ্রুপে এখন সম্রাটও রয়েছে। ওরা এখন খুব ভালো বন্ধু আর শ্রুতির বাড়িতেও সবাই সম্রাটকে খুব পছন্দ করে। ঈশান শ্রুতিকে সম্রাটের সাথে যেতে কখনো বাধা দিত না। এভাবে চলতে চলতে কিছুদিন পর ঈশানের বিয়ে তো শুরু হলো শ্রুতি একদম কোমর বেঁধে নেমে পড়ল। দাদার মেয়ের কাছে সম্রাট প্রিয়া স্নেহা সবাই ওর বাড়িতে এসে থাকতে লাগল। বাড়িতে হইচই লেগে গেল। সেদিন ছিল বিয়ে দাদা বিয়ে করতে যাওয়ার আগে ছোট্ট একটা নাচ করলো শ্রুতি তারপর সব নিয়ম শেষ হলে তার দাদা সবে বেরোতে যাবে, এমন সময় এক ব্যক্তির আগমন ঘটলো। তাকে দেখে শ্রুতির পরিবার খুব আনন্দিত হল। ইশান্ তো ভাবতেই পারিনি সে আসবে। প্রিয়া স্নেহা, শ্রতির দিকে তাকিয়ে। শ্রুতিকে দেখে মনে হচ্ছিল সে যেন কোথায় হারিয়ে গেছে, যেন তার পায়ের তলা থেকে মাটি সরে গেছে।
(চলবে......)
অপেক্ষা
অডিও মোড
00:00
00:00
গতি:
ভলিউম:
43
Views
0
Likes
0
Comments
0.0
Rating