অহংকারী কাজিন

অডিও মোড

00:00 00:00
গতি:
ভলিউম:
আদিবা :: এখানে অনেক মশা আমি পড়বনা।


আমি:: আমি কয়েল নিয়ে আসি তবু তোর পড়তে হবে।


এই বলে আমি আমার রুমে মানে ফারজানার রুমে গেলাম গিয়ে তো আমি অবাক কারন হলো


ফারজানা শাড়ি পরে শুয়ে আছে অকে অনেক সুন্দর লাগতেছে আর নাভিটা তো সেই আমি তো ক্রাস খেয়ে গেলাম।

আমি ওর দিকে এক ধ্যানে তাকিয়ে আছি।

ও দেখলো আমি ওর দিকে এক ধ্যানে তাকিয়ে আছি তাই ফারজানা আমার কাছে এসে বললো।


ফারজানা :: আপনি এখানে কেন আর কারো রুমে ঢুকতে হলে পারমিশন নিতে জানেন না।


আমি :: না মানে,,,, কি


ফারজানা :: না মানে না মানে করছেন কেন।


আমি :: আমি তো কয়েল নিতে এসেছি।


ফারজানা :: আমি কি বলছি আপনি কিসের জন্য এসেছেন।
আমি বলছি আমার রুমে ঢুকতে পারমিশন নেন নি কেন।


আমি :: নেই নাই আমার ইচ্ছা। এখন সরেন এখান থেকে।

এই বলে আমি ফারজানা কে সরিয়ে টেবিল থেকে কয়েল এনে ড্রয়িং রুম এ চলে আসলাম।


আদিবা : এতো সময় লাগলো কেন। দেখ মশা কামরিয়ে কি করছে।


আমি : এই যে কয়েল নিয়ে এসেছি আর কামরাবেনা।

আদিবা পড়তে শুরু করলো

পড়তে পড়তে রাত 10 টা বেজে গেল তাই আদিবা কে বললাম।


আমি :: আজকের মতো শেষ,,,, আমার ঘুম পেয়েছে যা।


আদিবা চলে গেল আমি আমার মতো শুয়ে পরলাম।

সকালে ঘুম ভাংলো চাচির ডাকে।

চাচি :: এই নিরব উঠ।


আমি :আহহহ,,,৷ কি হইছে ডাকতেছো কেন।


চাচি :: উঠ কাজ আছে।

চাচি চলে গেল আমিও ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করতে গেলাম।

নাস্তার সময় চাচি বলল।


চাচি :: শুন নিরব ফারজানা তো এখানে নতুন ওতো এখানে কিছুই চিনেনা।


আমি : চিনেনা তো ঘরে বসে থাকুক আমি কি করব।


চাচি :: ওর কিছু বই লাগবে তুমি ওর সাথে গিয়ে বই গুলো কিনে দাও।


আমি কেন যেন না করতে পারলাম না
বাহিরে গেলে পেত্নী টা কে শিক্ষা দিতে পারব।


আমি :: ওকে তুমার ভাগ্নীকে রেডি হতে বল।

আমি নাস্তা খেয়ে রেডি হয়ে নিলাম।
গেটে দাড়িয়ে মহারানীর জন্য অপেক্ষা করছি
মহারানির এখনো আসার নাম নেই।

প্রায় 29 মিনিট পর আসলো মহা রানি

এসেই বলল

ফারজানা :: আমাকে কেমন লাগছে।

আমি :: (ভালো ভাবে দেখে) একদম পেত্নীর মতো লাগতেছে হি হি হি হি।


ফারজানা :: শুধু আমাকে ই পেত্নীর মতো লাগতেছে তাইনা।

আর তুমাকে একদম।


আমি :: আরে আরে আমি জানি আমাকে একদম শাহরুখ খান এর মতো লাগতেছে।


ফারজানা :: জি না।
আপনাকে একদম আলমগীর খানের মতো লাগতেছে হি হি হি।


আমি :: এখানে দাঁড়িয়ে বকবক করবেন নাকি যাবেন।


ফারজানা :: আচ্ছা আচ্ছা চলো।

আমি একটা রিকশা ডাক দিলাম।

আমি :: এই মামা দারান।


রিকশা ওয়ালা :: হুম মামা কই যাইবেন।


আমি :: আসিফ লাইব্রেরি যাইতে কত নিবেন।


রিকশাওয়ালা। :: দুই জনের 50 টাকা।


আমি :: এখানে দুই জন পাইলেন কই।

রিকশা ওয়ালা :: ওইযে মেডাম।


আমি :: আমি একাই দুই সিটের ভাড়া দিব চল।


রিকশা ওয়ালা ': হুম মামা চলেন '


ফারজানা :: আমি কিভাবে যাব।


আমি : কেন আপনি হেটে যাবেন।

এই বলে মামা কে বললাম চল মামা চলতে লাগল আর ফারজানা পেছন পেছন আসতে লাগলো।



আমি::৷ মামা দারান দারান।
এই নেন 500 টাকা।


রিকশা ওয়ালা :: মামা আমার কাছে তো ভাংতি টাকা নাই।


আমি :: ভাংতি লাগবেনা পুরো টাই রেখে দেন।

রিকশা ওয়ালা চলে গেল আমি আর ফারজানা লাইব্রেরিতে গিয়ে সব বই পত্র কেনা কাটা করে বেরিয়ে আসলাম।,,,, সব বই আমার কাছে এক টা বই ও নেয় নাই।


আম :: এত গুলো বই আমি কিভাবে নেব।


ফারজানা :: কেন যখন আমাকে হাটতে হাটতে নিয়ে আসলা তখন মনে ছিলনা।
দারাও রিকশা ডাক দেই।


ফারজানা একটা রিকশা ডাক দিল আমরা দুজন রিকশায় উঠে বাসায় চলে আসলাম বাসার নিচ থেকে।


আমি :: বই গুলো ধর আমি ভাড়া দিয়ে আসি।

ফারজানা :: বই গুলো নিয়ে বাসার ভিতরে চলে গেল ।


ফারজানা :: খালা খালা খলা।


চাচি :: কিরে কি হইছে ডাকতেছিস কেন।


ফারজানা : : খালা ধর অনেক ভাড়ি বই গুলো সারা পথ আমি একা একা বই গুলো নেয়ে আসলাম নিরব এক ফুট ও নেয় নাই।


আমি ভাড়া মিটিয়ে বাসায় প্রবেশ করতেই চাচি বলল।


চাচি :: নিরব এই দিকে আয়।


আমি :: হুম বল।


চাচি :: তুই ফারজানা কে দিয়ে সারা পথ বই টানিয়ে ছিস কেন।


আমি:: আমিইইইইই।
আমি তো।

ফারজানা আমাকে বলতে না দিয়ে যা বলল তা শুনে আমি

অবাক,,, কারন,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,


(পরের part এর জন্য অপেক্ষা করুন)
536 Views
13 Likes
1 Comments
4.0 Rating
Rate this: