জায়োনিস্টদের প্রটোকলে উল্লেখ আছেঃ
"মিথ্যা, বানোয়াট ও অশ্লীল গল্প সাহিত্যের বীজ আমরা প্রতিটি দেশে ছড়িয়ে দিয়েছি। সাধারণ মানুষকে আমরা বুঝিয়েছি এগুলো আধুনিকতার অংশ। অতীত ইতিহাস পাল্টিয়ে তার জায়গায় নতুন গল্প ঢুকিয়ে এবং সাধারন মানুষকে তা বিশ্বাস করিয়েছি" [১৪তম প্রটোকল,সিক্রেট অব জায়োনিযম]
আমেরিকার মুভি ইন্ডাস্ট্রি তথা হলিউডের বিখ্যাত প্রায় সমস্ত মুভি কোম্পানিগুলোর মালিক ইহুদিরা। বর্তমান বিশ্বের এমন কোনো সেক্টর বাদ নেই যেখানে জায়োনিস্টদের কর্তৃত্ব নেই।
★Fox Film company-এর মালিক William Fox, একজন হাঙ্গেরিয়ান ইহুদি।
★The Metro-এর মালিক মার্কাস লিউ,একজন অস্ট্রিয়ান ইহুদি।
★The universal film company-এর মালিক Carl Laemmle,একজন জার্মান ইহুদি।
★Goldwyn Film Corporation-এর মালিক Samuel Goldwyn,একজন পোলিশ ইহুদি।
এরকম আরো উদাহরণ দেওয়া সম্ভব। বলা যায় মুভি ইন্ডাস্ট্রিতে ইহুদিদের একছত্র অধিপত্য আছে।
Dr. James Empringham নিউইয়র্কের World ম্যাগাজিনে বলেন
"কিছুদিন আগে আমি চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে আমেরিকার বিভিন্ন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান একটি সম্মেলন আয়োজন করে। আমাকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়। অবাক ব্যাপার হলো উপস্থিত ৫০০ জন সদস্যের মধ্যে কেবল আমিই খ্রিস্টান"
মুভির মাধ্যমে আমেরিকান সমাজে নোংরামি ছড়ানোর ইহুদিদের উপর অভিযোগ পুরাতন। এই নোংরামি ঠেকানোর জন্য Anthony cosmtock সেন্সর তৈরির প্রস্তাব করেন। ফলে তিনি ইহুদিদের চক্ষুশূলে পরিণত হন।
১৯০৯ সালে National Board of Review of Motion Pictures প্রতিষ্ঠিত হলে সবাই মনে করে নোংরামি হয়ত কিছু কমবে কিন্তু সে গুড়ে বালি।
Frederick Boyd Stevenson ব্রুকলাইনের Eagle ম্যাগাজিনে উল্লেখ করেন
"চলচ্চিত্র শিল্পের মাধ্যমে সমাজে যে যৌনতা প্রবেশ করছে তার দরুন প্রচুর সন্ত্রাসী তৎপরতা বেড়ে গেছে। আন্দোলন, আইন করে এই নোংরা থাবা থেকে চলচ্চিত্রকে বাঁচানো যাচ্ছে না"
Dramatic Mirror এর মালিক Harrison Grey Fiske এই নোংরামির বিষয়ে মুখ খুললে তার উপর মানহানীর মামলা করা হয়। তিনি বলেছিলেন
"এই শিল্পে অশ্লীলতার যাত্রা তাদের হাত ধরেই হয়েছে যারা একসময় জুতো পালিশ,পত্রিকা বিক্রি করতো"
চলচ্চিত্র শিল্পে ওরাই নোংরামি ঢুকিয়েছে অধিক মুনাফার লোভে,বর্তমানে দেখা যাচ্ছে পর্ণ ইন্ডাস্ট্রিতেও ইহুদিদের দখল আছে। আল জাজিরা এ নিয়ে একটা আর্টিকেলও লিখেছে।
ভারতীয় নির্বাক চলচ্চিত্রের প্রথম দিকে প্রথমে নারীদের চরিত্রে পুরুষরা অভিনয় করতো, হিন্দু বা মুসলিম যেকোন নারী অভিনয় জগতকে ঘৃণা করতো।এমনকি পতিতারাও ভালো চোখে দেখতো না। এইসময় এগিয়ে এসেছিল ভারতে বসবাসকারী বাগদাদি জ্যু কমিউনিটির মেয়েরা। তাদের স্ক্রিন নেম ছিলো মিস রোজ, সুলোচনা, প্রমীলা।
দিলীপ কুমারের বিপরীতে ‘আন’ মুভিতে অভিনয় করা নিম্মি নাদিরাও একজন ইহুদি।
বর্তমান সময়ে যে কয়েকটা বিষয় জ্যান্টাইল(ইহুদিদের দেওয়া নাম যা অ-ইহুদি সকল যুবক-যুবতীদের বুঝায়)যুবক-যুবতীদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রবেশ করেছে তার মধ্যে মুভি,পর্ণ অন্যতম। যখন-তখন মুভি,পর্ণ দেখা আজ যেকোনো যুবক-যুবতীদের নিকট আদর্শ বিনোদন ঠিক যেন মাদকের নেশা একবার আসক্ত হলে তা প্রতিরোধ করা মুশকিল হয়ে যায়। আজ কেন এত নৈতিক,পারিবারিক,সামাজিকভাবে যুবক-যুবতিদের অধঃপতন আজ কেন এত ধর্ষণ তার অন্যতম একটি কারণ এই মুভি,পর্ণ যেখানে অশ্লীলতা,অবাধ যৌনাচার ছাড়া কিছুই নেই।
যাইহোক,আর এভাবেই জায়োনিস্টরা খুব সহজেই পুরো বিশ্বে তাদের আধিপত্য বিস্তার করে রেখেছে।