• আমাদের ছবিতে/পোস্টে কেউ লাইক/রিয়্যাক্ট দিলে শরীরের ভেতর সেরোটোনিন দৌড়াতে থাকে যা আনন্দের অনুভূতি দেয় এবং আমরা নেশাগ্রস্তের মতো আনন্দ পেতে থাকি। মজার ব্যাপার- ৯০% লাইক ই লোক দেখানো; কেননা এটা দিতে বাড়তি কোনো কষ্ট হয় না।
• আমরা আরামদায়ক ব্যাপারগুলোর সঙ্গে থাকতে পছন্দ করি, যেমন : facebook youtube। আর যা আরামদায়ক নয়, তা থেকে সচেতন ভাবে দূরে থাকার চেষ্টা করি, যেমন:
ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর খাবার, বই পড়া।
• আগামী এক বছরে নিজের ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে চাইলে চিপসের বদলে কলা কিনুন, মোবাইলে গেম খেলার পরিবর্তে এক্সারসাইজ করুন, ইউটিউবে নাটক-সিনেমা বাদ দিয়ে জ্ঞানের কিছু শিখুন এবং বই পড়ুন।
• বারংবার আপনার পোষ্টের লাইক চেক করা অথবা স্ট্যাটাসের ভিউ দেখতে থাকাটা মস্তিষ্কের জন্য সিগারেটের থেকে অনেক বেশি ক্ষতিকর!
• আজকাল মা-বাবারা সন্তানদের হাতে স্মার্টফোন/ট্যাবলেট তুলে দিচ্ছেন যেন তারা দুষ্টুমি না করে। কিন্তু তারা এটা বুঝতে পারেন না যে, এটা মাদকাসক্তের চেয়েও খারাপ।
• জীবনে ব্যর্থতার জন্য কখনো দায়ী করেছেন বাবা দরিদ্রতাকে, বন্ধুর স্বার্থপরতা কে, সিস্টেমকে, বসকে, কলিগকে, অফিসকে অথবা সমাজকে। কিন্তু যাকে দায়ী করা দরকার ছিল, সেই নিজেকে কখনো দায়ী করেছেন!
• রাতে পরিবারকে সময় দেওয়া অথবা পড়াশোনা করার সময় আপনার স্মার্টফোনটা কে এয়ারপ্লেন মোডে ড্রয়ারে রেখে দিন।
• মানুষের সবথেকে বড় অসুস্থতা হচ্ছে অজুহাত। এ কারণে অনেক সক্ষম ব্যক্তি নিজেদের সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও সেরাটা দিতে পারছেন না।
• প্রতিদিন নিজেকে প্রশ্ন করুন- 'আমি সফল হতে চাই, কিন্তু তার জন্য কি কি ত্যাগ করেছি?নতুন কি কি কাজ করছি আর কোথায় সময় ব্যয় করছি?
• অধিকাংশ মানুষই কি করতে হবে তা জানে, কিন্তু খুব কম মানুষই তাই করে যা তারা জানে।
সাফল্যের চিন্তাধারা (২)
অডিও মোড
00:00
00:00
গতি:
ভলিউম:
413
Views
18
Likes
3
Comments
3.8
Rating