অমানুষ!!!

কেন এরকম গল্পের নাম দিলাম প্রশ্ন উঠতে পারে আপনার মনে
জানবেন তাহলে আজকে আমি কিছু উচ্চপদস্থ মানুষ নিয়ে কথা বলব যারা বেঁচে আছে কঠিন একটি উপাধি নেই সেটা কি জানেন সেটা হল শিক্ষিত!!!!

শিক্ষিত বটে কিন্তু সুশিক্ষিত না এমন মানুষ তারা যে আমার কাছে শিক্ষিত মূর্খ নামে পরিচিত।

জানিনা কেন যে তাদেরকে গ্রামের কর্ণধার করা হয় হয়তো শিক্ষা আছে দেখে তাদেরকেই বলছি গ্রামের কর্ণধার হয় কয়টি সুষ্ঠু বিচার করেছেন আমার মনে হয় একটাও না উল্টো সরকার থেকে ত্রাণ এসেছে তা তাদেরকে না দিয়ে নিজেরা খাচ্ছেন কারো কারো বিছানার নিচে সরকারি খনিজ পদার্থ তৈলের খনি পাওয়া যায় ভাবা যায় এগুলো আর যাই দেন তাও আবার চেহারা দেখে যাদের সাথে আপনাদের পিরিত আছে তাদেরকে দেন।
কেন দেখেন না যে কে দুরস্ত অবস্থায় আছে চোখে কি এসিড পড়েছে নাকি না পড়লেও পড়া দরকার ছিল আপনি নিজেকে কিভাবে শিক্ষিত ভাবেন এমন এক শিক্ষিত হয়েছেন যে আপনার কথা বলার ধরণ দেখলে মূর্খরাও লজ্জায় পালিয়ে যায়।

নিজেকে কি শ্রেষ্ঠ বলেন কি আছে আপনার শিক্ষার হার তো হাতে গুনে দেখিয়ে দিলাম আপনি কি নিজেকে এত বড় মনে করেন জ্ঞানী ভেবে এটাও নাই আপনার আপনার
একটা কুকুরের বাচ্চা জন্মের পর তাকে দেখেই দিতে হয় না দুধের স্থানটা সে নিজে খুঁজে নেয় আর আপনি মুখের দুধের স্থান তুলে দিলেও খান না জ্ঞান নাই আপনার বেশি খাইতে পারেন তাই বড় মনে করেন নিজেকে সমুদ্রে একটা প্রাণী আছে যে প্রতিদিন খাবার খায় মোটা মোটা দশটি হাতি তারপরও বড় মনে করেন নিজেকে করতে পারেন তাহলে আপনার একটি মন আছে আর লজ্জা রাখা উচিত সেই মনটাও নষ্ট করছেন অসহায়দের অধিকার মেরে।

শিক্ষিত হয়ে কেন অশিক্ষিতের মত কথা বলেন হোন আপনি সরকারের খুব কাছের লোক অথবা সরকার
আপনি কোন ছাড় পাবেন না যদি মন্দ কাজ করেন আমরা গরিব তাই শিক্ষা অর্জন করতে পারিনি আপনারাতো কর্তা আপনারা কেন শিক্ষিত হবেন না আপনাকে কেন বলছি যে এই কথা জানেন যদি আপনি এই প্রকৃতির হন তাহলে মনে আটকাবে যদি না হন তাহলে নির্দ্বিধায় পড়তে পারেন এসব কথা

আমি আপনাদের কাছে খারাপ হব জানি তবু আমি বলব কারণ এগুলো সত্য কথা এজন্য বলব