আহারে কি স্বাদ ,মাংসের কালো বুনা ,মাংসেয় ঝোল,শুনলেই জিবে পানি এসে যায় তাইনা । যদি খেতে ইচ্ছে করে আমরা আব্বুকে বলি আব্বু আজকে মাংস নিয়া আইসো ।
আব্বু বলে তর কি মাংস খেতে মন চাচ্ছে ।আমরা বলি হ্যা আব্বু ,আব্বু বলে তর মাংস খেতে ইচ্ছে করছে আর আমি আনবো না তাই কি হয় ,একটু অপেক্ষা কর এখনি নিয়া আসতাছি ।
বলেন তো বাবা কিসের জুরে বলতে পারলো এই কথা ?
আমি বলি টাকার জুরে ,টাকা আছে তাই মাংস আইনা খেতে পারবে ।
আর যদি বেন চালায় ,মাটি কাটে সেই চাচার ছেলে ,বাবা কাছে বলে আব্বা ,আমার মাংস খেতে মন চাচ্ছে ।তখন সেই বাবার মনে এতো আঘাত লাগে ,যে আমার ছেলে একটা কিছু খেতে চাইলো আমি দিতে পারলাম না ।
তখন বাবা বলে ছেলেকে ,বাবা মাংস আমাগো মতন মানুষের সপ্নরে ,আর কিছুদিন অপেক্ষা কর বাবা সামনে তো ঈদ আসতাছে ,তখন কুরবানির মাংস পেট ভরে খেতে পারবি ।পরে ছেলেটা এই ভেবেই খুশি কুরবানির ঈদে মাংস খাবে।
গরীব রা কিভাবে মাংস খাবে বলেন ,এতো এতো দাম বাড়াইতাছে ,যেখানে মধ্যবিত্তরাই মাংস কিনতে হিমসিম খেয়ে যাচ্ছে আর তো গবীব রা ।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ কাছে হাজার হাজার শুকরিয়া জানাই , আল্লাহ এতো সুন্দর নিয়ম করার জন্য ।রুজার ঈদের সময় গবীব দের যাকাত ,ফেররার ব্যাবস্থা করে দিছেন,যাদের বেশি গহনা আছে গরীবদেরকে রমজান মাসে যাকাত দেওয়া হয় ,এভাবেই গবীবরা খুব ভালো চলতে পারে তখন মাংসও কিনা খেতে পারে ।
আর কুরবানির ঈদের সময় তো গরীবের বাড়িতে মাংসের দাওয়াত লেগে যায় ,পেট ভরে খায় তারা ।একটা বছর করে তারা আল্লাহ দেওয়া এই দুইটা উৎসবের জন্য ।
এখনো শত শত মানুষ আছে যাদের যদি কেও জিগায় শেষ মাংস কবে খেয়েছিলেন ,বললে ঈদের সময় ।এই ঈদের সময় যদি আল্লাহ এই নিয়ম না করে দিতেন তাহলে হয়তো বছরের পর বছর মানুষ গরুর ঘাসির মাংহ খেতেই পারতো না।
দেশ শুধু উন্নত হইতেছে , রাস্তা ঘাটের, ব্রিজ, বড় বড় অট্টলিকা দিয়া । কিন্তু গরিবের পেটের দিক দিয়ে কোন উন্নত হয়নাই ।তারা এখনো না খেয়ে থাকে , প্রধান মন্ত্রীরা কি এইসব মানুষের খবর রাখে ,।
ধিক্কার জানাই এরকম প্রধানমন্ত্রীদেরকে।
গরিবের মাংসের ঝোল
অডিও মোড
00:00
00:00
গতি:
ভলিউম:
35
Views
0
Likes
0
Comments
0.0
Rating